<!DOCTYPE html>
১৯৭১ সালকে ভুলে যাওয়ার অবকাশ নেই, ওটাই আমাদের জন্মের ঠিকানা: মির্জা ফখরুল | আমার দেশ নিউজ
১৯৭১ সালকে ভুলে যাওয়ার অবকাশ নেই, ওটাই আমাদের জন্মের ঠিকানা: মির্জা ফখরুল
প্রকাশের তারিখ: শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫ প্রতিবেদন: রাসেল হোসাইন সূত্র:আমার দেশ নিউজ
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে ভুলে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই, কারণ সেটিই আমাদের জন্মের ঠিকানা। তিনি বলেন, “এই দেশ, এই ভূখণ্ড সেদিন স্বাধীনতার মর্যাদা পেয়েছে। ১৯৭১ আমাদের অস্তিত্ব, পরিচিতি এবং স্বাতন্ত্র্যের প্রতীক। আমাদের জন্য এটি সবসময় মনে রাখা অপরিহার্য।”
শনিবার (১ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম আয়োজিত ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
‘১৯৭১ সালের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা চলছে’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, “একটি শক্তি ১৯৭১ সালের ইতিহাসকে খাটো করে দেখাতে চায় এবং শুধু ২৪ জুলাইয়ের আন্দোলনকে বড় করে দেখাতে চায়। আমাদের দেশ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য এবং ফ্যাসিস্ট শক্তিকে পরাজিত করার জন্য দীর্ঘ ১৫ বছর সংগ্রাম করেছে। মুক্তিযোদ্ধারা রক্ত দিয়েছেন, ত্যাগ স্বীকার করেছেন। কিন্তু কেউ এককভাবে নেতৃত্ব দিয়েছে— আমরা তা মানতে রাজি নই।”
তিনি অভিযোগ করেন, স্বাধীনতার ইতিহাসকে বিকৃত করে নতুন প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। “১৯৭১ সালে যারা হত্যা চালিয়েছিল, তারা আজও দেশের মানুষকে বিভক্ত করতে চায়। আমরা বিভাজন চাই না, কিন্তু পরিকল্পিতভাবে কিছু শক্তি বিভাজন আনতে চায়। ১৯৭১-এর ইতিহাস ভুলিয়ে দিতে চাইলে তাদের লক্ষ্য একটাই— ইতিহাস অস্বীকার করা।”
‘৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মামলা, দানবীয় রাষ্ট্র গঠন করা হয়েছে’
মির্জা ফখরুল বলেন, “বর্তমান সরকারের অধীনে দেশে ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করা হয়েছে। বিএনপির প্রধান দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ছয় বছর কারাগারে থাকতে হয়েছে। আমাদের নেতা হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ অনেকের নামে শত শত মামলা করা হয়েছে। ইলিয়াস আলীসহ প্রায় ১ হাজার ৭০০ জনকে গুম করা হয়েছে, ২ হাজার মানুষকে হত্যা করে একটি দানবীয় রাষ্ট্র গঠন করা হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “এটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ নয়। আমরা এমন দেশ চাই না, যেখানে বিরোধী কণ্ঠকে দমন করা হবে, গণতন্ত্রকে হত্যা করা হবে।”
‘জিয়া ও খালেদা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রেখেছেন’
অতীতের রাজনৈতিক ইতিহাস তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “১৯৭৫ সালের পরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেন। তারই ধারাবাহিকতায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সংসদীয় সরকারব্যবস্থার অধীনে নির্বাচন করেন। কিন্তু বর্তমান সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে।”
তিনি বলেন, “বিএনপি সব সময় নির্বাচনমুখী দল। আমরা ভোট চাই, কিন্তু সেটা হতে হবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ পরিবেশে।”
‘গণভোট নয়, জনগণের ভোট চাই’
গণভোট প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, “গণভোটের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে, আমরা তা প্রতিহত করতে চাই। আমাদের দাবি পরিষ্কার— জনগণ নিজের ভোট দিতে পারবে এমন একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা হোক।”
তিনি জানান, বিএনপি পার্লামেন্টের সামনে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানিয়েছে। “প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণামতে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। যদি গণভোট ও সংসদ নির্বাচনের ব্যালট একসাথে হয়, তাহলে খরচ বাঁচবে। কিন্তু আলাদা গণভোট আয়োজন করে হাজার কোটি টাকা অপচয় করা হবে— এটা জনগণের সম্পদের অপব্যবহার।”
‘বিভাজন নয়, ঐক্যের রাজনীতি চাই’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, “১৯৭১ সালে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ স্বাধীন করেছি। এখনো সেই ঐক্য প্রয়োজন— গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য। আমরা বিভাজন নয়, ঐক্যের রাজনীতি করতে চাই। যারা বিভাজন আনতে চায়, তারা মূলত দেশের শত্রু।”
তিনি যোগ করেন, “দেশের মানুষ এখন পরিবর্তন চায়। বিএনপি সেই পরিবর্তনের বাহক হিসেবে জনগণের পাশে আছে। আমরা চাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, সত্যিকারের গণতন্ত্রের ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশ গড়ে উঠুক।”
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন
সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইশতিয়াক আজিজ উলফাত। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম এবং অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বক্তব্য রাখেন।
উপসংহার
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যে স্পষ্ট— বিএনপি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে জাতীয় ঐক্য ও স্বাধীনতার ভিত্তি হিসেবে তুলে ধরতে চায়। তিনি বলেন, “যে জাতি তার জন্মের ইতিহাস ভুলে যায়, সে জাতি টিকে থাকতে পারে না।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ফখরুলের এই বক্তব্য বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিএনপির কৌশলগত বার্তা— জাতীয়তাবাদী রাজনীতিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে নতুনভাবে সংযুক্ত করার প্রচেষ্টা।
রিপোর্ট: রাসেল হোসাইন প্রকাশক: আমার দেশ নিউজ ওয়েবসাইট:www.amardeshrasel.com তারিখ: শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫
<title>১৯৭১ সালকে ভুলে যাওয়ার অবকাশ নেই, ওটাই আমাদের জন্মের ঠিকানা: মির্জা ফখরুল | আমার দেশ নিউজ</title>
<meta name="description" content="বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে ভুলে যাওয়ার অবকাশ নেই, কারণ সেটিই আমাদের জন্মের ঠিকানা। শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন। বিস্তারিত পড়ুন আমার দেশ নিউজে।">
<meta name="keywords" content="মির্জা ফখরুল, বিএনপি, মুক্তিযুদ্ধ, ১৯৭১, বাংলাদেশ, গণতন্ত্র, নির্বাচন, আমার দেশ নিউজ">
<meta name="author" content="রাসেল হোসাইন, আমার দেশ নিউজ">
<p>বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (<strong>বিএনপি</strong>)-এর মহাসচিব <strong>মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর</strong> বলেছেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে ভুলে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই, কারণ সেটিই আমাদের জন্মের ঠিকানা। তিনি বলেন, <em>“এই দেশ, এই ভূখণ্ড সেদিন স্বাধীনতার মর্যাদা পেয়েছে। ১৯৭১ আমাদের অস্তিত্ব, পরিচিতি এবং স্বাতন্ত্র্যের প্রতীক। আমাদের জন্য এটি সবসময় মনে রাখা অপরিহার্য।”</em></p>
<p>শনিবার (১ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম আয়োজিত <strong>‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’</strong> শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।</p>
<h2>‘১৯৭১ সালের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা চলছে’</h2>
<p>বিএনপি মহাসচিব বলেন, <em>“একটি শক্তি ১৯৭১ সালের ইতিহাসকে খাটো করে দেখাতে চায় এবং শুধু ২৪ জুলাইয়ের আন্দোলনকে বড় করে দেখাতে চায়। আমাদের দেশ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য এবং ফ্যাসিস্ট শক্তিকে পরাজিত করার জন্য দীর্ঘ ১৫ বছর সংগ্রাম করেছে। মুক্তিযোদ্ধারা রক্ত দিয়েছেন, ত্যাগ স্বীকার করেছেন। কিন্তু কেউ এককভাবে নেতৃত্ব দিয়েছে— আমরা তা মানতে রাজি নই।”</em></p>
<p>তিনি অভিযোগ করেন, স্বাধীনতার ইতিহাসকে বিকৃত করে নতুন প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। <em>“১৯৭১ সালে যারা হত্যা চালিয়েছিল, তারা আজও দেশের মানুষকে বিভক্ত করতে চায়। আমরা বিভাজন চাই না, কিন্তু পরিকল্পিতভাবে কিছু শক্তি বিভাজন আনতে চায়। ১৯৭১-এর ইতিহাস ভুলিয়ে দিতে চাইলে তাদের লক্ষ্য একটাই— ইতিহাস অস্বীকার করা।”</em></p>
<h2>‘৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মামলা, দানবীয় রাষ্ট্র গঠন করা হয়েছে’</h2>
<p>মির্জা ফখরুল বলেন, <em>“বর্তমান সরকারের অধীনে দেশে ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করা হয়েছে। বিএনপির প্রধান দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ছয় বছর কারাগারে থাকতে হয়েছে। আমাদের নেতা হাফিজ উদ্দিন আহমেদসহ অনেকের নামে শত শত মামলা করা হয়েছে। ইলিয়াস আলীসহ প্রায় ১ হাজার ৭০০ জনকে গুম করা হয়েছে, ২ হাজার মানুষকে হত্যা করে একটি দানবীয় রাষ্ট্র গঠন করা হয়েছে।”</em></p>
<p>তিনি আরও বলেন, “এটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ নয়। আমরা এমন দেশ চাই না, যেখানে বিরোধী কণ্ঠকে দমন করা হবে, গণতন্ত্রকে হত্যা করা হবে।”</p>
<h2>‘জিয়া ও খালেদা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রেখেছেন’</h2>
<p>অতীতের রাজনৈতিক ইতিহাস তুলে ধরে বিএনপি মহাসচিব বলেন, <em>“১৯৭৫ সালের পরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্র চালু করেন। তারই ধারাবাহিকতায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সংসদীয় সরকারব্যবস্থার অধীনে নির্বাচন করেন। কিন্তু বর্তমান সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে।”</em></p>
<p>তিনি বলেন, “বিএনপি সব সময় নির্বাচনমুখী দল। আমরা ভোট চাই, কিন্তু সেটা হতে হবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ পরিবেশে।”</p>
<h2>‘গণভোট নয়, জনগণের ভোট চাই’</h2>
<p>গণভোট প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, <em>“গণভোটের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে, আমরা তা প্রতিহত করতে চাই। আমাদের দাবি পরিষ্কার— জনগণ নিজের ভোট দিতে পারবে এমন একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা হোক।”</em></p>
<p>তিনি জানান, বিএনপি পার্লামেন্টের সামনে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানিয়েছে। <em>“প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণামতে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে। যদি গণভোট ও সংসদ নির্বাচনের ব্যালট একসাথে হয়, তাহলে খরচ বাঁচবে। কিন্তু আলাদা গণভোট আয়োজন করে হাজার কোটি টাকা অপচয় করা হবে— এটা জনগণের সম্পদের অপব্যবহার।”</em></p>
<h2>‘বিভাজন নয়, ঐক্যের রাজনীতি চাই’</h2>
<p>বিএনপি মহাসচিব বলেন, <em>“১৯৭১ সালে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ স্বাধীন করেছি। এখনো সেই ঐক্য প্রয়োজন— গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার জন্য। আমরা বিভাজন নয়, ঐক্যের রাজনীতি করতে চাই। যারা বিভাজন আনতে চায়, তারা মূলত দেশের শত্রু।”</em></p>
<p>তিনি যোগ করেন, <em>“দেশের মানুষ এখন পরিবর্তন চায়। বিএনপি সেই পরিবর্তনের বাহক হিসেবে জনগণের পাশে আছে। আমরা চাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়, সত্যিকারের গণতন্ত্রের ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশ গড়ে উঠুক।”</em></p>
<h2>অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন</h2>
<p>সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি <strong>বীর মুক্তিযোদ্ধা ইশতিয়াক আজিজ উলফাত</strong>। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য <strong>মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ</strong>, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা <strong>বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম</strong> এবং <strong>অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল</strong> বক্তব্য রাখেন।</p>
<h2>উপসংহার</h2>
<p>মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যে স্পষ্ট— বিএনপি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে জাতীয় ঐক্য ও স্বাধীনতার ভিত্তি হিসেবে তুলে ধরতে চায়। তিনি বলেন, <em>“যে জাতি তার জন্মের ইতিহাস ভুলে যায়, সে জাতি টিকে থাকতে পারে না।”</em></p>
<p>রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ফখরুলের এই বক্তব্য বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিএনপির কৌশলগত বার্তা— জাতীয়তাবাদী রাজনীতিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে নতুনভাবে সংযুক্ত করার প্রচেষ্টা।</p>
0 Comments
Post a Comment